আকাশ ভর্তি জোছনা..


ঘরে কেরাসিন নাই...কারেন্ট? হেইডা তো বড়োলোকের জিনিস... কারেন্ট না থাকলেই তো ভালা... কারেন্টের বিল দিতে অয়না। কারেন্ট থাকলে বাতি টা জ্বালাইতে ইচ্ছা করে।

কিভাবে আপনি বুঝবেন, যে আপনি বাংলাদেশে আছেন।








  • HEADING-1 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-1 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-1 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-2 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-3 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-4 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-5 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE


যখন আপনি কোন এক অপরিচিত জায়গায় গিয়ে একজনকে ঠিকানা জিজ্ঞেস করার পর সে আপনাকে ঠিকানা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসবে - আপনি বুঝবেন আপনি বাংলাদেশে আছেন!

যখন দেখবেন একজন মানুষের বিয়েতে পাড়া-প্রতিবেশী, বন্ধু-বান্ধব সবাই এসে বিয়ের আনন্দে শামিল হচ্ছে, কেউ হলুদ-মরিচ বাটছে, কেউ প্যান্ডেল টানাচ্ছে, কেউ বরের স্যান্ডেল চুরি করে পালাচ্ছে, কেউ জোড়ে কান ফাটিয়ে গান বাজাচ্ছে, আবার মেয়ে বিদায় দেয়ার সময় এরাই আবার হাউমাউ করে গলা জড়িয়ে ধরে কাঁদছে - তখন বুঝবেন আপনি বাংলাদেশে আছেন

Bajra Shahi Mosque




Bajra Shahi Mosque is located on the northern bank of a large pond containing a masonry ghat in the village of Bajra under Begumganj thana of Noakhali district. The mosque, according to an inscription fixed over the central doorway, was erected by one Aman Allah in 1741-42 AD during the reign of the Mughal emperor Muhammad Shah.

Panam City








  • HEADING-1 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-1 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-1 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-2 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-3 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-4 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE



  • HEADING-5 GOES HERE

    DESCRIPTION GOES HERE

Panam City as the lost town of Bengal, one the most popular heritage at Sonargaon in Narayangong, some 50 km from Bangladesh Capital. Panam city was established in the 13th century during the Sultanate rule.

Ahsan Manzil


Ahsan Manzil (Bengali: আহসান মঞ্জিল, Ahsan Monjil) was the official residential palace and seat of the Dhaka Nawab Family. This magnificent building is situated at Kumartoli along the banks of the Buriganga River in Dhaka, Bangladesh. The construction of this palace was started in 1859 and was completed in 1869. It is constructed in the Indo-Saracenic Revival architecture. The palace became the Bangladesh National Museum in 20th September 1992.














Lalbagh Fort



Titled as Dhaka’s premier tourist location, the Lalbagh fort is an incomplete 17th century Mughal palace fortress in the southwestern part of the country’s capital, Dhaka. The entrance of the fort is under a half dome, which is decorated with ornamental plaster-cut work. This magnificent fort, which is surrounded by lush lawns and cultivated gardens along with a breath taking collection of statues, gives an enchanting glimpse into the history of Bangladesh. Prince Muhammad Azam started the construction of this fort while he was serving as the Viceroy of Bengal. This fort was left incomplete due to the death of Bibi Pari, who was betrothed to Prince Azam, after which it was considered inauspicious to continue the project. Meticulous excavation of this Fort has left experts to believe that even though Dhaka was founded by Mughals in 1608, this region was inhabited centuries before.














The Place of Paradise


If you want to touch cloud than lets go nilgiri,Bandarban.















Do you want to see


Wasfia তো একা একা পর্বত চুড়ায় চড়েছে বহুবার । এখন সুযোগ এসেছে গোটা জাতিসহ পাহাড় চুড়ায় চড়ে বসার।

ওয়াসফিয়া ইতোমধ্যে Natgeo Adventurer of the Year হয়েছে । এখন আপনারা সবাই মিলে ভোট দিলে People's Choice Award- টাও বাংলাদেশের ঘরে আসে ।

তাহলে চলেন এওয়ার্ডটা নিয়াই আসি

Do you want to see #Bangladesh win the People's Choice for National Geographic Adventurer of the Year? Then please vote @wasfia nazreen and you can vote once everyday, as many times you want till January 31st. Every vote counts, lets make it happen!

Vote now http://on.natgeo.com/1E8oMz3

#VoteWasfia #VoteBangladesh #VoteEveryday #empowerwomen #advofyear


লেখক ঃ আনিসুল হক















Dhaka At Night

ঢাকার এ কি রুপ! এ যেন অচেনা এক শহর। চারিদিকে যেন আলোর খেলা। চেনায় যেন দুষ্কর হয়ে পড়েছে। এ সাজ যেন বিমোহিত করে দেয়। অঙ্গে অঙ্গে যেন রুপ আর ধরে না!
A night skyline of Dhaka ( Capital Of Bangladesh ) with major commercial area Motijhell on the right & residential areas on the left.
















The Legend of Duck

ক্রিকেট ইতিহাসে এমন কিছু ক্রিকেটার আছেন যাদের যুগে যুগে জন্ম হয় না। এমন লিজেন্ডদের পেতে হলে ক্রিকেটকে অপেক্ষা করতে হয় অনেক বছর। কিন্তু এমন কিছু লিজেন্ড আছেন যারা ক্রিকেট ইতিহাসে শুধুমাত্র এক পিস। ক্রিকেট আর কখনো এমন লিজেন্ড পাবে কিনা সন্দেহ। শহীদ খান আফ্রিদী এমনই একজন। তাঁর তুলনা তিনি নিজেই। প্রতিনিয়ত নিজেকে ছাড়িয়ে যাবার জন্যই তিনি ব্যাটিং-এ নামেন। তিনি এমন কিছু রেকর্ডের অধিকারী যা আর কোন ক্রিকেটারের নাই। তাঁর ফ্যানরা তাকে আদর করে ডাকবাবা বলে ডাকে। অনেকেই আবার ডাকরিদী বলে ডাকে। কিন্তু আমি তাকে ডাকবাবা বলেই ডাকি। ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তিনি এতো এতো ডাক মেরেছেন  যে আফ্রিদী নিজেই সবাইকে বাধ্য করেছে তাকে ডাকবাবা বলে ডাকতে। গর্ব করার মত আফ্রিদীর কিছু রেকর্ড নিচে পর্যালোচনা করলাম।

প্রাচীন মিশরিয়দের চিত্রলিপিতে একটি প্রতীক ছিল যাকে "নেফর" বলা হতো, যার অর্থ হল "সুন্দর"। এই প্রতীকটি তাঁরা শূণ্য ব্যবহার করত। শূণ্য মানে যে সুন্দর এটা সবাই ভুলে গেলেও আফ্রিদী ভুলে যায় নি। তাই তো ডাকবাবা আফ্রিদী প্রতিনিয়ত সুন্দর সুন্দর শূণ্য মেরে যাচ্ছেন।  
  • আফ্রিদী ক্রিকেট ইতিহাসের একমাত্র ক্রিকেটার যে সীমিত ওভারের ক্রিকেট মানে ওয়ানডে ও টি-টুয়েন্টি দুই ফরম্যাটেই ডাক মারার দিক দিয়ে টপ টেনে আছেন।
  • আফ্রিদী আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত ৪১ টি ডাক মেরেছেন। 
  • ওয়ানডে ক্রিকেটে ২য় সর্বোচ্চ ২৯ বার তিনি ডাক মেরেছেন। ডাক মারা মানে শূণ্য রানে আউট হয়ে যাওয়া। কিন্তু যখন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এসে প্রথম বলেই আউট হয়ে যায় তখন তাকে বলে গোল্ডেন ডাক।
  • আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ২৩ বার গোল্ডেন ডাক মারেন আফ্রিদী। এছাড়াও ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ১২ বার গোল্ডেন ডাক মেরেছেন তিনি। অর্থাৎ ৪১ বার শূণ্য রানে আউট হওয়ার মধ্যে ২৩ বারই প্রথম বলে আউট হয়ে গেছেন।
  • কিছুদিন ধরে আফ্রিদীর আরেকটা ধারাবাহিক নতুন সংস্করণ আমরা দেখতে পাচ্ছি। সেটা হল সিঙ্গেল ডিজিট লিজেন্ড হয়ে উঠা। লাস্ট ৫ টা ইন্টারন্যাশনাল ম্যাচে আফ্রিদী দুই অংকের ঘরেই পৌছাতে পারে নি। স্কোর গুলো ৬,২,৫,২,২। 
  • আফ্রিদী ওয়ানডে ক্যারিয়ারে আউট হয়েছেন ৩৩০ বার। এর মধ্যে শুধুমাত্র সিঙ্গেল ডিজিটেই আউট হয়েছেন ১৪০ বার। একটা ব্যাটসম্যান ১৪০ টা ম্যাচে ১০ রান করার আগেই আউট হয়ে গিয়েছে। ভাবা যায় ????? উনি লিজেন্ড হবেন না তো কি আপনি লিজেন্ড হবেন?  


অবাক হবার কিছু নেই। এগুলো সবই আফ্রিদীর ওয়ানডেতে স্কোর।অবাক হবার কিছু নেই। এগুলো সবই আফ্রিদীর ওয়ানডেতে স্কোর।



১৪০ বার সিঙ্গেল ডিজিটে আউট হলেও ১০-১৯ এর মধ্যে আউট হয়েছেন আরও ৬৬ বার। অর্থাৎ আফ্রিদী ০ থেকে ১৯ রানের মধ্যে আউট হয়েছেন ২০৬ বার। আর কোন ক্রিকেটার কি এটা পেরেছেন? পারেন নি। 

আফ্রিদীর সিঙ্গেল ডিজিট স্কোর গুলোঃ 
  • ০ রানঃ ২৯ বার। 
  • ১ রানঃ ১২ বার।
  • ২ রানঃ ১৫ বার। 
  • ৩ রানঃ ৯ বার। 
  • ৪ রানঃ ১৭ বার। 
  • ৫ রানঃ ১২ বার। 
  • ৬ রানঃ ১৫ বার। 
  • ৭ রানঃ ১১ বার। 
  • ৮ রানঃ ৬ বার। 
  • ৯ রানঃ ১৪ বার। 


সিঙ্গেল ডিজিট কিং আফ্রিদীসিঙ্গেল ডিজিট কিং আফ্রিদী



আফ্রিদী ওই ১ রান ও ২ রানের ইনিংস গুলোও যদি ডাক হতো, তাহলে অবস্থাটা কি হতো!!!  বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে এসে  আফ্রিদী সবচেয়ে বেশি ৩ বার আউট হয়েছে সাকিব আল হাসানের কাছে। এমনকি খালেদ মাহমুদ সুজনও তাকে ২ বার আউট করেছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে একমাত্র ডাক মারেন ২০১২ এশিয়া কাপে সাকিব আল হাসানের বলে। তাও সেটা ছিল গোল্ডেন ডাক।  আফ্রিদী ৩৮৪ ম্যাচ খেলে শত রানের পার্টনারশিপ করতে পেরেছে মাত্র ১৪ বার। যেখানে সাকিব ১৩৬ ম্যাচ খেলেই শত রানের পার্টনারশিপ করেছে ১৩ বার। 

এখন ডাকবাবা আফ্রিদীর ডাক মারা শুরু হলো কবে থেকে এর ইতিহাসটাও জানা প্রয়োজন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের আগে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে আফ্রিদী খেলেছিল ৫ টি টেস্ট ম্যাচ। এই ৫ ম্যাচের মধ্যেও ১৯৯৫ সালে আফ্রিদী একটি ডাক মেরে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন এবং নিজের আগমন বার্তা জানিয়ে দেন। এরপরই আফ্রিদীর অভিষেক হয় ১৯৯৬ সালে। ১৯৯৬ সালে অভিষেক বছরকে স্মরণীয় করে রাখতে ওই বছরেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম আন্তর্জাতিক ডাক মারেন আফ্রিদী। তাও সেটা যেই সেই ডাক না, একেবারে গোল্ডেন ডাক। ক্যারিয়ারের বাকি ৪০ ডাক মারতে আফ্রিদী ১ মিনিট সময় নিলেও প্রথম ডাকটি মারতে এক মিনিটও সময় নেন নি, নিয়েছেন মাত্র কয়েক সেকেন্ড। এখানে কিন্তু আফ্রিদী এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করে ফেলসে। প্রথম ডাকই গোল্ডেন ডাক মেরে বুঝিয়েছেন তিনি শুধু ডাক সম্রাটই হবেন না, গোল্ডেন ডাক সম্রাটও হবেন। 

প্রতি বছরে বছরে আফ্রিদীর ডাক-ধারাবাহিকতাঃ 
  • ১৯৯৬ সালে ক্যারিয়ারের প্রথম ডাক মারেন। 
  • ১৯৯৭ সালে ৩ টি ডাক মারেন। 
  • ১৯৯৮ সালে ১ টি ডাক মারেন।
  • ১৯৯৯ সালে ৩ টি ডাক মারেন। যার মধ্যে ২ টি'ই ছিল গোল্ডেন ডাক। 
  • ২০০০ সালে ৩ টি ডাক মারেন। যার মধ্যে ৩ টি'ই মানে সবগুলোই ছিল গোল্ডেন ডাক। গত শতাব্দীর শেষ বছরকে স্মরণীয় করে রাখতেই হয়তো সবগুলো গোল্ডেন ডাক মেরেছিলেন। 
  • ২০০১ সালে আফ্রিদী কোন ডাক মারেন নি। ভাবা যায়?? হয়তো ডাক গুলো ভিতরে জমিয়ে রেখেছিলেন। 
  • ২০০২ সালে তাই আফ্রিদী ৭ টি ডাক মারেন। আগের বছর ডাক না মারতে পারার আক্ষেপ তিনি এই বছরে ৭ টি ডাক মেরে মিটিয়ে ফেলেছেন।
  • ২০০৩ সালে কোন ডাক মারেন নি। কেন মারেন নি? কারণ তিনি খেলেছিলেনই মাত্র ৩ টা ম্যাচ। প্রত্যেকতাতেই সিঙ্গেল ডিজিটে আউট হয়েছেন। ১,৬,৯ তাঁর স্কোর। কিন্তু দুধের সাধ কি আর ঘোলে মেটে? 
  • ২০০৪ সালে আফ্রিদী ২ টি ডাক মারেন। কিন্তু গত বছরের ডাক না মারতে পারার আক্ষেপ এবার তিনি অন্য পন্থায় মেটান। পর পর দুই ম্যাচে দুইটি ডাক মারেন। ক্যারিয়ারে প্রথম বারের মতো কোন বল না খেলেই এবার তিনি ডাক মারেন। শূণ্য বলে শূণ্য রান করে রান আউট হন তিনি। 
  • ২০০৫ সালে ৪ টি ডাক মারেন। ২ টি ছিল গোল্ডেন ডাক। 
  • ২০০৬ সালে ২ টি ডাক মারেন।
  • ২০০৭ সালে ২ টি ডাক মারেন। ১ টি ছিল গোল্ডেন ডাক। 
  • ২০০৮ সালে একটি ডাক মারেন। সেটিও ছিল গোল্ডেন ডাক। 
  • ২০০৯ সালে ৩ টি ডাক মারেন। শেষ ২ টি ছিল গোল্ডেন ডাক। 
  • ২০১০ সালে ৩ টি ডাক মারেন। সবগুলোই ছিল গোল্ডেন ডাক।   
  • ২০১১ সালে কোন ডাক মারেন নি। এটা কি সম্ভব? নিশ্চয়ই পরের বছরের জন্য কোন সারপ্রাইজ হিসেবে রেখে দিয়েছেন।
  • ২০১২ সালে ৫ টি ডাক মারেন। এর সবগুলোই মানে ৫ টি ডাক'ই ছিল গোল্ডেন ডাক। ক্রিকেট ইতিহাসে এক বছরে এতো গোল্ডেন ডাক মারার সাহস আর কোন ক্রিকেটারই দেখান নি। ভবিষ্যতে কেউ দেখাবেনও না। 
  • ২০১৩ সালে একটি ডাক মারেন। 
  • ২০১৪ সাল তো এখন চলছেই। সর্বশেষ টানা ৫ ম্যাচে সিঙ্গেল ডিজিটে আউট হয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন যত দ্রুত সম্ভব তিনি মাঠে নেমে ডাক মারবেন।


আফ্রিদী সম্পর্কে কিছু অমৃত বাণীঃ 
  • আফ্রিদী ছোটবেলা থেকেই 0.facebook ব্যবহার করত।
  • আসলেই ক্রিকেট উইল নেভার সি এনাদার ''ডাক্রিদি" কষ্ট লাগতাসে যে তখন ডাকবাবার বিনোদন দেখবো ক্যামনে!!!
  • ফেসবুক বলতেসে আফ্রিদীকে নিয়ে ফেসবুকে একবার পোস্ট হয়ে গেলে তা আর ডিলেটের কোন সুযোগ নেই। লিজেন্ড আফ্রিদীর পোস্ট ফেসবুক তাদের আর্কাইভে সংরক্ষণ করে রাখতেসে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য।
  • আফ্রিদী নাম্বার ওয়ান হবে কেন? উনি নাম্বার জিরো হবেন। নাম্বার ওয়ানেরও উপরে। তাই তো প্রতিনিয়ত ডাক মেরে যাচ্ছেন। কয়েক দিন পর আফ্রিদীকে অলরাউন্ডার র‍্যাংকিং-এ 0(জিরো) নাম্বারে দেখলেও অবাক হবার কিছু নেই।
  • আফ্রিদীকে নিয়ে কমেন্ট করতে আবার ল্যাপটপ, মোবাইল, কী-বোর্ড লাগে নাকি!!! আফ্রিদীকে নিয়ে মুখ দিয়ে কিছু বললে তা বিভিন্ন আফ্রিদীর পোস্টে কমেন্ট হিসেবে চলে যায়। ফেসবুক কতৃপক্ষ একমাত্র আফ্রিদীর অবদানের কথা চিন্তা করে এই সুবিধাটা দিয়েছে। কারণ ফেসবুকের জন্ম ১০ বছর আগে হলেও আফ্রিদী 0.facebook ব্যবহার করত ৩৫ বছর আগে থেকে।
  • আফ্রিদীর আউট হবার ধরণ দেখে একজন হাঁসতে হাঁসতে মারা যাবার সময় এই মন্তব্যটি করেন- "আসলে আফ্রিদীকে নিয়ে ভাবতে গেলেই স্বর্গীয় অনুভুতি হয় আর স্বর্গীয় অনুভুতি হওয়া মানে আপনি ইহজগৎে আর নেই!" 
  • আফ্রিদিকে নিয়ে পূর্ণম ভাইয়ের লেখা গানভেঙ্গেছে স্ট্যাপ, লাগে বেদনা, উড়েছে বেলটা, ছক্কা হলোনা, ড্রেসিংরুম খুজে সে পাবে কি না, আফ্রিদি নিজেই জানে না!
  • আপ্রিদি যখন ব্যাট করে তখন সব থেকে করুন অবস্থা হয় কার বলেন তো??? বল? না হয় নাই, বোলার? না এবারো হয় নাই? তাইলে কি????? স্ট্যাম্প। তারা চিন্তায় থাকে এই বুঝি গেলো গেলো
  • জিষ্ণু ভাই বলেছিলেন- আপ্রিদি এমনই লেজেন্ড যে ওর টীমমেটরাও ওরে ডাক মারতে হেল্প করে। 
  • একজন তো বলেই ফেলেছেন- এভারগ্রিন ক্রিকেটার আফ্রিদি।
  • মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেচে থাকলে ডাক মারে, আর আফ্রিদী কারণে অকারণে ডাক মারে, ক্ষণে ক্ষণে ডাক মারে!
  • আপনি রেডিও আফ্রিদী শুনতে পারবেন এখন যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে। টিউন করুন ০০.০০ ফ্রিকুয়েন্সীতে। 


একবার এক ভাই বলেছিলেন- " আফ্রিদীর ১০০০০ রান ও ৫০০ উইকেট আছে। " 
কিন্তু তিনি এটা বলেন নি যে সে ৫০০ এর মত ম্যাচ খেলেছে। এতো ম্যাচ খেলতে পারলে যে কোন জাতীয় দলের প্লেয়ারই এটা করতে পারবে। 
আমি শুধু বলেছিলাম- " আফ্রিদীর আরও কিছু রেকর্ড আছে। ওগুলো লিখতে বসলে কিন্তু সব তথ্য ফাঁস হয়ে যাবে। ;) " এরপর আর তিনি তেমন কিছু বলতে সাহস পান নি।

এসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইআউট হবার একটা ধরণ আছে। এভাবে কি কেউ আউট হয়!!!আউট হবার একটা ধরণ আছে। এভাবে কি কেউ আউট হয়!!!এসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইপ্লিজ কেউ হাসবেন না।

যে হাসবেন তাঁর পুশি চাই। আর যদি মনে করেন যে পুশি হলে হোক, এরপরও এই ছবিটি দেখে হাসব, তাহলে প্রাণ খুলে হাসুন।

প্রথমে দেখুন আফ্রিদীর বোল্ড হবার ধরণ। এবার ইকটু হাসুন।
এবার দেখুন আফ্রিদীর জার্সি নাম্বার। এবার প্রাণ খুলে হাসুন।

ছবিটি ফ্রেন্ড লাইফ টি-টুয়েন্টি টুর্ণামেন্টের হ্যাম্পশায়ার বনাম সমারসেটের একটি ম্যাচের।প্লিজ কেউ হাসবেন না। যে হাসবেন তাঁর পুশি চাই। আর যদি মনে করেন যে পুশি হলে হোক, এরপরও এই ছবিটি দেখে হাসব, তাহলে প্রাণ খুলে হাসুন। প্রথমে দেখুন আফ্রিদীর বোল্ড হবার ধরণ। এবার ইকটু হাসুন। এবার দেখুন আফ্রিদীর জার্সি নাম্বার। এবার প্রাণ খুলে হাসুন। ছবিটি ফ্রেন্ড লাইফ টি-টুয়েন্টি টুর্ণামেন্টের হ্যাম্পশায়ার বনাম সমারসেটের একটি ম্যাচের।এসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাইএসব ছবির কোন ক্যাপশন নাই


ডাকবাবা আফ্রিদীর বোল্ড আউট হবার স্টাইলই বোধহয় সবচেয়ে হাস্যকর। আফ্রিদীর এতো এতো রেকর্ডের জন্যই হয়তো এখনো আমাদের দেশে আফ্রিদীর এত্তোগুলা পাংখা। উপরের রেকর্ড গুলো লেখার সময় আমি নিজেই আফ্রদীর ফ্যান হয়ে গেসি। কিভাবে পারে একজন এতো এতো রেকর্ডের  মালিক হতে !!!!! এতো এতো ডাক মারতে !!!!! আফ্রিদী ব্যাটিং-এ নামলে আমি তাঁকিয়ে থাকি আফ্রিদীর আরো একটি ডাকের আশায়। আফ্রিদী ৩৮৪ টা ওয়ানডে খেলে রান নিয়েছে মাত্র ৭ হাজারের মত আর উইকেট নিয়েছে ৩৮৩ টা। অথচ সাকিব এই পরিমাণ ম্যাচ খেলতে পারলে তাঁর রান হতো ১২ হাজারের মত আর উইকেট থাকত ৫০০+। আমি বাংলাদেশেরই এমন অনেক পাকিস্তান ফ্যানকে দেখেছি যারা বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের ম্যাচেও পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে। কারণ পাকিস্তান হারলে নাকি তাদের ইজ্জত থাকবে না। বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তান জিতলে বাংলাদেশি হয়েও তারা আনন্দ করে। তাদের কাছে নাকি আফ্রিদীর খেলা ভালো লাগে, তাই তারা পাকিস্তান সাপোর্ট করে। এটা আমাদের জন্য অনেক লজ্জার। সেই সব পাদারা শুধু একটা কথাই বলে- " কালার সাতা রাগ্নীতি মাশাবান না। " 

লেখক ঃ ফাহিম রহমান

















Beautiful Bangladesh


রূপসী বাংলা

BEAUTIFUL BANGLADESH
Inani Beach ,Coxz Bazar, Bangladesh.
















Bangladesh Rising


(Every year Nat Geo honors ten individuals from the world under different categories, and it's an elite group of explorers and adventure seekers in the past who's been included in this prestigious award list, mostly made up of westerners. In their words, they selected our WASFIA "for her activism and commitment to empowering women through her work in the field of adventure."

Hardly anyone from Asia is in the list and of course the first from Bangladesh.

Additionally, there is a second award called the People's Choice Award where one can vote everyday for each of the ten individuals - One can vote everyday from now to January)

--

জীবনে, অনেকক তো ভোট দিলাম

৪৩ বছর থেকেই তো দেশকে পরিচিত করতে চাচ্ছি বিশ্বের কাছে

১ পা আগাই... ২ পা পিছাই

পরিবর্তন ‘আসবে আসবে আসবে আসবে’ করতে করতে মাঝে মাঝে ভুলে যাই যে; "আমরাই হলাম পরিবর্তন, we are THE change"

বিশ্বজুড়ে যারা এডভেঞ্চার এবং এক্সপ্লোর করে আসছে, এরকম বেঁছে বেঁছে ১০ জনকে NAT GEO প্রতি বছর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সম্মাননা দেয়

এবার, পুরো এশিয়া থেকে আমাদের ওয়াসফিয়া তার দুঃসাহসী অভিযানের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নে নিজের অঙ্গীকার ও কর্মতৎপরতার জন্য সেলেক্টেড হয়েছে

গর্ব করার মতো ব্যাপার

এখানে একটা People's Choice Award আছে ... আপনারা চাইলে তাকে ভোট দিতে পারবেন এই লিঙ্কে যেয়ে http://on.natgeo.com/1E8oMz3

একটু আগে তার সাথে আলাপ হলো... প্রচন্ড খুশি সে... দেশ বিদেশ থেকে প্রচুর টুইট, ইনবক্স, ম্যাসেজ আসছে তার কাছে... কয়েকজন তো বিদেশ থেকে ফোন করে হাউমাউ করে কেঁদে দিয়েছে খুশিতে

কিন্তু চোখ মুছতে মুছতে টেলিফোন রেখে, তারা ভোট দিতে ভুলে গেছে

... দেশ আগাবে কেমনে?

আবেগ সাইডে রেখে আসেন এবার বেগের সহিত ভোট দিতে থাকি

চলুক

বিশ্ব চিনুক ... জানুকক ... #BangladeshRising


লেখক ঃ আরিফ আর হোসাইন